Posts

Showing posts from September, 2019

Black and white memories from Calcutta Journo

Image
Dipendu Chowdhury Bangladesh ‘Mukti Juddha’ was a rare war from the globe. I and my friends from Kolkata were covered the story.  The veteran journalist Upen Tarafdardar of All India Radio, said on 14 th September at Kolkata Press Club during the program of ‘Bangladesher Muktijuddha, Kolkatar sangbadikra O Press Club, Kolkata.’ The book presented to Information Minister of Bangladesh Dr. Hasan Mahmud at a special program. And this book edited by journalist Snehashis Sur, is also president of Kolkata PressClub. Saturday evening (14 th September) we have enjoyed with govt of Bangladesh team at Press Club.  It was sad, but glorious memories of six veteran journalists recounted their experience of Bangladesh’s nine month liberation war, during which the Indian army stood by the muktijoddhas (Freedom fighters). There six journalist was Dr. Partha Chatterjee, Upen Tarafdar, Manas Ghosh, Dilip Chakrobortty, Sukharanjan Dasgupta and Tarun Ganguly presented their memories durin

বহতা সময়ে আমার দেশ ‘জন্মভূমি আজ’

Image
দীপেন্দু চৌধুরী  ঋতুমতী নগরীর অলিন্দে আমরা যারা বাস করি তাঁরা উৎসবের সামাজিকতায় সত্য খুঁজতে ভুলে যাই। চিনতে জানতে ভুলে যাই। স্মৃতি আমাদের ফিরে যেতে বলে। আমরা নাগরিক মূল্যবোধে জীবনের গান শুনি। প্রশ্ন ওঠে, থেকে যায় প্রশ্ন কতটা প্রাণ দিয়ে শুনি জীবনের গান? উল্টো দিকটাও আবার আছে, আজও ফুটপাথের এক কবি, শ্রমিক, কৃষক, রাস্তার এক উলঙ্গ শিশুর কবিকে আমরা খুঁজতে থাকি, খুঁজতেই থাকব। কারণ এই কবির দল হারিয়ে যায় না। তাঁরা আমাদের মধ্যেই বেঁচে থাকেন, সমাজ সভ্যতাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। কয়েক যুগ এগিয়ে রাখার জন্য। এই কবিদের অন্যতম অগ্রজ কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখছেন, ‘যে আগুন এখন নিবু-নিবু/ তাকে যেভাবেই হোক জ্বালিয়ে রাখতে হবে।/ সেটাই হবে এখন তোদের সবচেয়ে বড়ো কাজ-/ তোরা, যারা একদিন/  স্বপ্ন দেখেছিলি সত্যিকারের স্বাধীনতার/ যেখানে মানুষ মানুষের জন্য বেঁচে থাকে।’ চার দশকেরও বেশি সময় ধরে প্রথমে যুদ্ধ, মহামারী, পরাধীনতা, আত্মসমর্পণ দেখেছেন তিনি। কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেও স্বাধীন দেশে মানুষের অনাহার, উদ্বাস্তু মানুষের পরিবার বিচ্ছিন্ন হওয়ার যন্ত্রণা দেখেছেন, ভিটে মাটি হারানোর

সহিংস নয় একুশ শতাব্দীর কলম হোক অহিংস

Image
দীপেন্দু চোধুরী কিছুদিন আগে কলকাতা প্রেস ক্লাবে বিঞ্জানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে একটি আলোচনাসভায় ক্লাবের বিদায়ী সভাপতি তথা  বিশিষ্ট সাংবাদিক স্নেহাশিষ সুর তার বক্তব্যে বলেন, ‘’আমরা কলকাতা প্রেসক্লাবকে একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। এখানে শুধুমাত্র সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা আসবেন এমনটা নয়। সমাজের বিভিন্ন বিষয়ের বিশিষ্টজনেরা আমাদের ক্লাবে আসবেন মত বিনিময় করবেন।‘’ বিদায়ী সভাপতির এই আহ্বান আমরা প্রত্যক্ষ করেছি ২০১৭-২০১৮, ২০১৮-২০১৯ সালের সংবাদ-সংগঠনের আর্থিক বছরের অনুষ্ঠানসূচীর মাধ্যমে। গত একবছর আমাদের ক্লাবে যে সব অনুষ্ঠান হয়েছে। সবগুলির মধ্যেই ছিল নতুনত্বের স্বাদ। নতুনের স্পর্শ। নববস্ত্রের আহ্বান। নব ফাল্গুনের গুঞ্জন। নতুন শব্দ-ভাষার আল্পনা। পলাশ সিমুল ফুলের গন্ধহীন আভিজাত্যের আহ্বান জানিয়েছে এই বছরের প্রেসক্লাব পরিচালন সমিতি। এরমধ্যে অবশ্যই উল্লেখযোগ্য বিষয়, রাজ্য সরকারকে বুঝিয়ে অবসরপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের জন্য কিছুটা আর্থিক সুরাহা করা। দুর্দশাগ্রস্ত সাংবাদিকদের জন্য পেনশনের ব্যবস্থা। গত বিদায়ী কমিটির ক্লাবের সম্পাদক কিংশুক প্রামাণিক এবং সভাপতি স্নেহাশিস সু